(ক)পরিদর্শনঃমাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসাসমূহ নিয়মিত পরিদর্শন ক’রে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ বারবর প্রতিবেদন প্রেরণ করা হয়ে থাকে। সেই সাথে প্রতিষ্ঠান সমূহকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।
(খ)উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ যথা মহাপরিচালক, আঞ্চলিক উপ-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসার, শিক্ষা বোর্ড এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়াধীন অন্যান্য সংস্থা ও কর্তৃপক্ষের সাথে শিক্ষা প্রতিস্থানসমূহের যোগাযোগ এবং সময়ে সময়ে জারিকৃত সরকারি নীতিমালা ও সিদ্ধান্তসমূহ প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত পৌঁছানের দায়িত্ব পালন যা স্বাভাবিক গতিতে হয়ে থাকে।
(গ)উপবৃত্তি বিতরণঃ উপবৃত্তি প্রদানের নীতিমালা অনুযায়ী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের ষাম্মাসিক ভিত্তিতে উপবৃত্তি বিতরণ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ব্যাংক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সেতু বন্ধন হিসাবে কাজ করা হয়। বরাদ্দ পাওয়া সাপেক্ষে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণ করা হয়।
(ঘ)পাঠ্যপুস্তক বিতরণঃ মাধ্যমিক, ইবতেদায়ী ও দাখিল স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের নিমিত্তে প্রতি বছর ডিসেম্বর মাসের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে সরবরাহ করা হয়ে থাকে।
(ঙ)ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচন, মা সমাবেশ, অভিভাবক সমাবেশ, মাসিক সমন্বয় সভা ইত্যাদি সেবা প্রয়োজন মাফিক দেয়া হয়।
(চ)নিয়োগঃ মাধ্যমিক পর্যায়ের বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারি নিয়োগের জন্য নিয়োগ বোর্ডের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করতে হয় প্রথিষ্ঠানের চাহিদা মোতাবেক।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস